মডেল ফার্মেসি ও মডেল মেডিসিন শপের মধ্যে পার্থক্য
নং |
মডেল ফার্মেসি |
মডেল মেডিসিন শপ |
১ |
প্রথম লেভেল-এর ওষুধ বিক্রয়কারী কেন্দ্রটিকে মডেল ফার্মেসি বলা হয়। |
দ্বিতীয় লেভেল-এর ওষুধ বিক্রয়কারী কেন্দ্রটিকে ‘মডেল মেডিসিন শপ’ বলা হয়। |
২ |
মডেল ফার্মেসি ব্যবস্থাপনা ও তদারকির দায়িত্বে একজন ‘এ’ গ্রেড এর ফার্মাসিস্ট থাকে। |
মডেল মেডিসিন শপের ব্যবস্থাপনা ও তদারকির দায়িত্বে ‘এ’, ‘বি’ অথবা ‘সি’ গ্রেড-এর যে কোন একজন ফার্মাসিস্ট থাকে। |
৩ |
মডেল ফার্মেসির আয়তন কমপক্ষে ৩০০ বর্গফুট হতে হবে। |
মডেল মেডিসিন শপের আয়তন কমপক্ষে ১২০ বর্গফুট হতে হবে। |
৪ |
মডেল ফার্মেসিতে প্রেসক্রিপশনকৃত ওষুধ, প্রেসক্রিপশন ছাড়া সরাসরি বিক্রির ওষুধ, মেডিকেল সরবরাহ ও সরঞ্জামাদি, এবং স্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্য সম্পর্কিত উন্নয়নে ব্যবহৃত ও প্রচারিত দ্রব্যাদি বিক্রয় করার অনুমতি আছে। |
মডেল মেডিসিন শপে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর নিবন্ধিত শুধুমাত্র প্রেসক্রিপশনকৃত সকল ওষুধ (ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর কর্তৃক নিষিদ্ধ ওষুধসমূহ, ‘সি’ তালিকাভুক্ত ওষুধসমূহ এবং অন্যান্য পণ্যাদি যাহা ওর্ষুধু প্রশাসন অধিদপ্তর কর্তৃক নিষিদ্ধ সেগুলো ছাড়া)। মজুদ ও বিক্রির জন্য অনুমতি আছে। প্রেসক্রিপশন ছাড়া সরাসরি বিক্রির ওষুধ, মেডিকেল সরবরাহ ও সরঞ্জামাদি এবং স্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্য সম্পর্কিত উন্নয়নে ব্যবহৃত ও প্রচারিত দ্রব্যাদি বিক্রয় করার অনুমতি আছে। |
৫ |
মডেল ফার্মেসিতে বিদ্যুৎ ব্যাক-আপ ব্যবস্থাসহ (যেমন- জেনারেটর, সোলার প্যানেল, তাৎক্ষণিক বিদ্যুৎ সরবরাহ) পর্যাপ্ত এয়ারকন্ডিশনার-এর ব্যবস্থা থাকা উচিত, যাতে চারপাশের তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি না হয় |
মডেল মেডিসিন শপের বিদ্যুৎ ব্যাক-আপ ব্যবস্থাসহ (যেমন- জেনারেটর, সোলার প্যানেল, তাৎক্ষণিক বিদ্যুৎ সরবরাহ) দোকান ঠা-া রাখার যথেষ্ট পদ্ধতি (যেমন- এয়ারকন্ডিশনার, ফ্যান) থাকা উচিত, যাতে চারপাশের তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি না হয়। |
৬ |
মডেল ফার্মেসিতে অবশ্যই কমপক্ষে একটি ফার্মেসির জন্য তৈরিকৃত/নির্দিষ্ট রেফ্রিজারেটর থাকতে হবে যেটাতে যথেষ্ট পািরমাণ তাপমাত্রা সংবেদনশীল ওষুধ রাখা যায়। |
মডেল মেডিসিন শপে অবশ্যই কমপক্ষে একটি রেফ্রিজারেটর থাকতে হবে যেটাতে যথেষ্ট পরিমাণে তাপমাত্রা সংবেদনশীল ওষুধ রাখা যায়। |