About Lesson
পুষ্টির অভাব জনিত রোগে ব্যবহৃত ওষুধ সমূহ
পুষ্টির অভাব জনিত রোগে ব্যবহৃত ওষুধ সমূহ
পুষ্টির অভাবজনিত সমস্যা প্রতিরোধে কিংবা এধরনের সমস্যা থেকে আরোগ্য লাভে এধরনের ওষুধ ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
এ ধরনের ওষুধের উদাহরণ হলো ক্যালসিয়াম কার্বোনেট, ক্যালসিয়াম গুলুকোনেট, খনিজ লবণ (গরহবৎধষ ঝধষঃং), জিঙ্ক, ভিটামিন, এলবুমিন ইনফিউশন ইত্যাদি।
নির্দেশনা
নিম্নের সমস্যাগুলোর চিকিৎসা ও প্রতিষেধক হিসেবে ব্যবহৃত হয়:
- অস্টিওম্যালেসিয়া;
- অস্টিওপোরোসিস;
- হাইপো-ক্যালসেমিক টিটানি;
- তীব্র হাইপোএ্যালবুমিনেমিয়া;
- অন্ত্রের ত্রুটিপূর্ণ বিশোষণ (Intestinal Malabsorption);
বাজারে যেভাবে পাওয়া যায়
- সলিড (Solid) আকারে (ট্যাবলেট, ক্যাপসুল, পিএফএস) মুখে খাওয়ার জন্য;
- তরল (Liquid) আকারে (সিরাপ, সাসপেনশন, ওরালসলিউশন) মুখে খাওয়ার জন্য;
- শিরায়/ মাংসপেশীতে (Parenteral) ব্যবহারের জন্য ইনজেকশন।
প্রয়োগ পথ
- মুখে (Enteral) খাওয়ার মাধ্যমে;
- মাংসপেশী/শিরাপথে (Parenteral) ইনজেকশনের মাধ্যমে;
সতর্কতা
- হৃদরোগে এবং কিডনির রোগে আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতার সাথে ব্যবহার করতে হবে;
- সারকোইডোসিস (Sarcoidosis);
- হাইপারভিটামিনোসিস (Hypervitaminosis);
- গর্ভাবস্থা;
পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া
- বুক ধড়ফড় করা (Palpitations);
- চুলকানি (Pruritus);
- ক্ষুধামন্দা (Anorexia);
- অবসন্নতা/ক্লান্তি (Lassitude)।
সংরক্ষণ
এই ধরনের ওষুধ ফর্ম/ডোজেস ফরম ও ওষুধের বাক্সে প্রদত্ত লিফলেট/বিবরণীপত্রে নির্দেশিত নিয়মে সংরক্ষণ করা উচিত।