Course Content
মডিউল-১
মডিউল-১, সেশন-২ঃ ফার্মাসিস্ট কোড অব ইথিকস এবং মডেল মেডিসিন শপে গ্রেড ‘সি’ ফার্মাসিস্টদের (ফার্মেসি টেকনিশিয়ান) দায়িত্ব ও কর্তব্য
0/2
মডিউল-২
0/27
মডিউল-৪
0/21
মডিউল-৪, সেশন-৩ঃ ওষুধ প্রয়োগের পথ
0/8
মডিউল-৫
মডিউল-৫, সেশন-২ঃ শুধুমাত্র প্রেসক্রিপশনের মাধ্যমেই ক্রেতার নিকট বিক্রয়যোগ্য ওষুধসমূহ (Prescription Only Medicines)
0/13
মডিউল-৭
মডিউল-৭, সেশন-২ঃ এ্যান্টিবায়োটিকের অকার্যকর হওয়া যেভাবে ছড়িয়ে পড়ে
0/7
মডিউল-৮ঃ গুড ডিসপেন্সিং প্র্যাকটিস নিশ্চিতিকরণের মাধ্যমে করোনা মহামারি কালীন সংক্রমণ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে ফার্মাসিষ্ট/ ডিপ্লোমা-ফার্মাসিষ্ট/ ফার্মেসি টেকনিশিয়ানদের ভূমিকা
মডিউল-৮, সেশন-২ঃ করোনা সংক্রমণকালীন নিরাপদ ওষুধ ডিসপেন্সিংয়ের ক্ষেত্রে সংক্রমণ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা অনুসরণ
0/12
Private: Training Manual for Grade C Pharmacy Technicians
About Lesson

এ্যান্টিবায়োটিকের অকার্যকর হয়ে ওঠা

এ্যান্টিবায়োটিকের অযৌক্তিক ও যথেচ্ছা ব্যবহারের ফলে এগুলো অকার্যকর হয়ে ওঠে, ফলে চিকিৎসায় সেটি যথাযথ ভাবে কাজ করে না।

এ্যান্টিবায়োটিকের অকার্যকারিতায় স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা ও আইন প্রয়োগের দুর্বলতা

দুর্বল স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ও আইন কাঠামোর কারণে এ্যান্টিবায়োটিকসমূহ অকার্যকর হয়ে ওঠাতে ভূমিকা রাখছে। তার মধ্যে রয়েছেঃ

  • ওষুধ সরবরাহে দুর্বল ব্যবস্থাপনা
  • বাজার থেকে সব ধরণের নকল, ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধ দূর করতে না পারা
  • ওষুধের অকার্যকর হওয়ার ব্যাপারে কম ও দুর্বল নজরদারি
  • কোম্পানিগুলোর তাদের ওষুধের অনিয়ন্ত্রিত বাজারজাতকরণ
  • স্বাস্থ্যসেবায় দক্ষ গ্রাজুয়েট ফার্মাসিস্টদের কাজের সুযোগ না থাকা

এ্যান্টিবায়োটিকের অকার্যকারিতা রোধে ২০১৮ সালে বিশ স্বাস্থ্য এসেম্বলি রেজ্যুলেউশন নং ৫১.১৭ অনুযায়ী সদস্য দেশগুলোর বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণঃ

  • উপযুক্ত ও সাশ্রয়ী মূল্যে এ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার উৎসাহিত করা
  • যোগ্যতাসম্পন্ন ও পেশাদার ফার্মাসিস্ট, স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী এবং চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া এ্যান্টিবায়োটিক ডিসপেন্স করা থেকে বিরত থাকা
  • সংক্রমণ ও এ্যান্টিবায়োটিকের অকার্যকারিতা বিস্তার রোধে উন্নত অনুশীলন করা
  • নকল ও ভেজাল এ্যান্টিবায়োটিক উৎপাদন, বিক্রি ও সরবরাহে এবং বিক্রি বন্ধ করা
  • খাদ্য উৎপাদন ও পশুপালনে এ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করা ও কমিয়ে ফেলা

তাছাড়া সদস্য দেশগুলো প্রতিরোধী জীবাণুসমূহ চিহ্নিত করতে, বিভিন্ন প্রকারের এ্যান্টিবায়োটিক ও তার পরিমাণগত ব্যবহারের ওপর নজর রাখতে এবং নিয়ন্ত্রন ব্যবস্থার উপরে এর প্রভাব পরিমাপে উন্নয়নমূলক দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপ গ্রহণে উৎসাহিত করবে।

Scroll to Top