Course Content
মডিউল-১
মডিউল-১, সেশন-২ঃ ফার্মাসিস্ট কোড অব ইথিকস এবং মডেল মেডিসিন শপে গ্রেড ‘সি’ ফার্মাসিস্টদের (ফার্মেসি টেকনিশিয়ান) দায়িত্ব ও কর্তব্য
0/2
মডিউল-২
0/27
মডিউল-৪
0/21
মডিউল-৪, সেশন-৩ঃ ওষুধ প্রয়োগের পথ
0/8
মডিউল-৫
মডিউল-৫, সেশন-২ঃ শুধুমাত্র প্রেসক্রিপশনের মাধ্যমেই ক্রেতার নিকট বিক্রয়যোগ্য ওষুধসমূহ (Prescription Only Medicines)
0/13
মডিউল-৭
মডিউল-৭, সেশন-২ঃ এ্যান্টিবায়োটিকের অকার্যকর হওয়া যেভাবে ছড়িয়ে পড়ে
0/7
মডিউল-৮ঃ গুড ডিসপেন্সিং প্র্যাকটিস নিশ্চিতিকরণের মাধ্যমে করোনা মহামারি কালীন সংক্রমণ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে ফার্মাসিষ্ট/ ডিপ্লোমা-ফার্মাসিষ্ট/ ফার্মেসি টেকনিশিয়ানদের ভূমিকা
মডিউল-৮, সেশন-২ঃ করোনা সংক্রমণকালীন নিরাপদ ওষুধ ডিসপেন্সিংয়ের ক্ষেত্রে সংক্রমণ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা অনুসরণ
0/12
Private: Training Manual for Grade C Pharmacy Technicians
About Lesson

যোগাযোগ কি? যোগাযোগের ধরন ও মাধ্যম বিষয়ে আলোচনা।

ভূমিকাঃ

  • যোগাযোগ হলো দুই বা ততোধিক পক্ষের মাঝে তথ্য আদান প্রদান (তথ্য প্রদানকারী এবং গ্রহিতা);
  • ওষুধ ডিসপেন্সিং এর ক্ষেত্রে, যোগাযোগের জন্য ডিসপেন্সার ও একজন রোগী/গ্রাহক বা সেবাদানকারীর প্রয়োজন হয়;
  • কার্যকর যোগাযোগ স্থাপনে প্রয়োজন রোগীর প্রতি ডিসপেন্সারের আন্তরিকতা এবং সহানুভুতি যা রোগীর সুস্থতার জন্য জরুরী ভূমিকা রাখে;
  • রোগী/গ্রাহক কর্তৃক ওষুধের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে রোগী এবং ডিসপেন্সারের মধ্যে কার্যকর যোগাযোগ স্থাপন একটি গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা পালন করে যা রোগমুক্তির ক্ষেত্রেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলে;

যোগাযোগের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত শব্দসমূহঃ

তথ্যদাতা বা বক্তাঃ যিনি তথ্য তৈরি করেন এবং প্রদান করেন।

গ্রহিতা বা শ্রোতাঃ বক্তা যার উদ্দেশ্যে তথ্য পেশ করেন।

তথ্য/বার্তাঃ তথ্য দাতা ও গ্রহিতার মাঝে যা বিনিময় হলো সেটি হলো বার্তা।

মাধ্যমঃ যার মাধ্যমে গ্রহিতার কাছে বার্তা প্রদান করা হয়।

টীকাঃ যোগাযোগ তখনই সফল যখন গ্রহিতা বার্তাটি সেভাবেই বুঝে নিবেন যেভাবে বক্তা বুঝাতে চেয়েছেন।

যোগাযোগের ধরনঃ যোগাযোগ প্রধানত দুই ধরনের:

১। মৌখিক যোগাযোগ ও

২। কথোপকথনবিহীন যোগাযোগ

১। মৌখিক যোগাযোগঃ

  • মৌখিক যোগাযোগে শব্দ ব্যবহার করা হয়;
  • ওষুধ ডিসপেন্সার ও রোগী/গ্রাহকের চাহিদা নিরূপণের সময় মৌখিক যোগাযোগ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়;
  • মৌখিক যোগাযোগ কার্যকর করার ক্ষেত্রে রোগী/গ্রহিতাকে মনোযোগী হতে হয় যাতে যে তথ্যগুলে দেয়া হলো তা মনে থাকে।

২। কথোপকথনবিহীন যোগাযোগঃ অঙ্গভঙ্গি ও আচরণ

  • কথোপকথনবিহীন যোগাযোগ হতে পারে গলার স্বর, অঙ্গভঙ্গি, স্পর্শ, চোখাচোখি, চোখ বড় করে তাকানো, রাগত স্বরে আওয়াজ করা, মাথা সামনে পিছনে নাড়ানো, ঘড়ি দেখা, মুখের অভিব্যক্তি ইত্যাদি;
  • কথোপকথনবিহীন যোগাযোগ মৌখিক যোগাযোগের চাইতে অধিক গুরুত্বের সাথে গ্রহণ করা হয় সেজন্য এ ধরনের যোগাযোগ ব্যবহারের ক্ষেত্রে সর্বদা সতর্ক হতে হয়;
  • আদর্শ যোগাযোগের ক্ষেত্রে মৌখিক এবং কথোপকথনবিহীন উভয় ধরনের যোগাযোগ প্রক্রিয়া একই সাথে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

টীকাঃ কার্যকর যোগাযোগের জন্য মৌখিক এবং কথোপকথনবিহীন উভয় যোগাযোগের ক্ষেত্রেই তথ্যবার্তায় মিল বা সমন্বয় থাকা আবশ্যক।

যোগাযোগের মাধ্যমঃ

যোগাযোগ লিখিত বা মৌখিক উভয় ধরনেরই হতে পারে এবং বিভিন্ন মাধ্যমে তা গ্রহিতার নিকট পাঠানো যেতে পারে, যেমন-

  • রেডিও বা বেতারকেন্দ্রঃ কমিউনিটি রেডিও;
  • লিখিত বা অংকিত বার্তাঃ যেমন – পত্রিকা, ওষুধ ডিসপেন্সিং এ ব্যবহৃত খামে লিখিত তথ্য, বা রোগীর ব্যবস্থাপত্র;
  • গান, নাচ বা নাটক;
Scroll to Top