ওষুধের ভৌত অবস্থা এবং ডোজেস ফর্ম অনুযায়ী প্রয়োগ পথসমূহ
ওষুধের কার্যকারিতা নির্ভর করে তার-
- শক্তিমাত্রা/পটেন্সির উপর;
- কোন পথে প্রয়োগ করা হল তার উপর;
- ডোজেস ফর্মের উপর;
- মেয়াদোত্তীর্ণ তারিখের উপর;
ভৌত অবস্থা অনুযায়ী ওষুধের ধরন
সলিড |
তরল |
অর্ধ-তরল |
গ্যাস |
জীবানুমুক্ত |
অন্যান্য |
স্যাচেটস, ক্যাপসুল, ওষুধের গুড়া, ইনসাফ্লেশন ডেন্ট্রিফিসেস, ইফারভিসেন্ট, দানাদার ওষুধ, লজেন্স, ট্যাবলেট পেসারিস সাপোজিটরি, ইত্যাদি। |
দ্রবণ, নাকের ছিদ্রে ব্যবহারের ফোটা, মিক্সচার বা মিশ্রণ, ইমালশল, সাসপেনশন, লোশন, মাউথ ওয়াশ, স্প্রে, সিরাপ, ইত্যাদি। |
ক্রিম, জেল, মলম, পেস্ট |
এরোসল, ইনহেলার ইত্যাদি |
ইনজেকশন, ইনফিউশন (স্যালাইন), চোখের ড্রপ, কানের ড্রপ |
ত্বকে ব্যবহার করার প্যাচ সময় নির্ভরশীল। ওষুধ ডেলিভারির ধরন। চোখে ব্যবহারের ধরন। ইনপ্লান্টস |
ওষুধের সাধারণ ডোজেস ফর্ম এবং প্রয়োগ পথ
প্রয়োগ পথ | ডোজেস ফর্ম |
এন্টারাল রুট (মুখে খাওয়ার মাধ্যমে) |
গুড়া ওষুধ, বড়ি বা ট্যাবলেট, ক্যাপসুল, দ্রবণ বা ইমালসন, সিরাপ, জেল, স্যাচেট, পিল ইত্যাদি। |
প্যারেন্টারাল রুট (ইনজেকশনের মাধ্যমে) |
দ্রবণ, সাসপেনশন, ইমালশন ইত্যাদি |
টপিক্যাল (সরাসরি চামড়ায়) |
মলম, ক্রিম, পেস্ট, লোশন, প্লাস্টার, ডাস্টিং পাউডার, জেল ইত্যাদি। |
ট্রান্সডারমাল (ত্বকের মাধ্যমে) |
প্যাচ ব্যবহার করে। |
রেক্টাল(পায়ুপথে) |
সাপোজিটরি, মলম, ক্রিম, ঢুশ ইত্যাদি। |
ইউরেথেরাল (মুত্রনালী ) |
সাপোজিটরি |
সাবলিঙ্গুয়াল (জিহবার নিচে) |
লজেন্স, ট্যাবলেট, স্প্রে ইত্যাদি |
ইন্ট্রানাসাল (নাকের ছিদ্র পথে) |
ফোঁটা, স্প্রে, ইনহেলার ইত্যাদি। |
কনজাংটাইভাল (চোখে ) |
মলম, ফোঁটা বা ড্রপ |
ইন্ট্রা-অকুলার (চোখের ভিতরে) |
দ্রবণ |
ইন্ট্রা-রেস্পিরেটরি (শ্বাসের মাধ্যমে) |
এরোসল, ইনহেলার |